০২:৫৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫

কর্তার ইশারায় চলে উখিয়ার সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের দুর্নীতি!

আমানউল্লাহ আনোয়ার, স্টসফ রিপোর্টার।। 

অনিয়ম, ঘুষ ও জনহয়রানির অভিযোগের ভিত্তিতে উখিয়া সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

বুধবার (১৬ এপ্রিল) দুপুর ১২টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত গ্রাহক সেজে ছদ্মবেশে দলিল লেখক ও সেবা গ্রহীতাদের সঙ্গে কথা বলে দুদকের একটি আভিযানিক দল।

এসময় দলিল প্রতি সরকার নির্ধারিত ফির চেয়ে অতিরিক্ত টাকা নেওয়ার সত্যতা পায় দুদক একই সাথে মিলে নানাভাবে সেবাগ্রহীতাদের হয়রানির প্রমাণ।

বিষয়টি নিশ্চিত করেন, দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কক্সবাজার সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপ পরিচালক গোলসান আনোয়ার।

তিনি সাংবাদিকদের জানান, অভিযান চলাকালীন ছদ্মবেশে দলিলের খরচ পদ্ধতি ও খরচ সম্পর্কে তথ্য নেয়া হয়। উপস্থিত সেবা গ্রহীতাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়,পরে গ্রহীতাদের হয়রানি এবং অনৈতিকভাবে অর্থ আদায়ের বিষয়ে সত্যতা পাওয়া যায়।

এবিষয়ে বিস্তারিত প্রতিবেদন কমিশনে দাখিলের জন্য বিভিন্ন দলিল লেখক ও সেবাগ্রহীতার সঙ্গে কথা বলে এবং অভিযোগ সংশ্লিষ্ট রেকর্ডপত্র সংগ্রহ করা হয়েছে বলে জানান তিনি।

সেবাগ্রহীতাদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, সাব-রেজিস্ট্রার মোরশেদ আলমের নিয়ন্ত্রিত সিন্ডিকেটের অনিয়ম দুর্নীতিতে অতিষ্ঠ তারা।

স্থানীয় এক ভুক্তভোগী বলেন, দলিল লেখক – মুন্সীদের মাধ্যমে মোটা অংকের কমিশন নিয়ে থাকেন সাব-রেজিস্ট্রার।

জনপ্রিয়

কক্সবাজার সৈকতে ভ্রাম্যমান হকারদের উৎপাতে অতিষ্ঠ পর্যটকরা

কর্তার ইশারায় চলে উখিয়ার সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের দুর্নীতি!

০২:৪৮:১৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৬ এপ্রিল ২০২৫

আমানউল্লাহ আনোয়ার, স্টসফ রিপোর্টার।। 

অনিয়ম, ঘুষ ও জনহয়রানির অভিযোগের ভিত্তিতে উখিয়া সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

বুধবার (১৬ এপ্রিল) দুপুর ১২টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত গ্রাহক সেজে ছদ্মবেশে দলিল লেখক ও সেবা গ্রহীতাদের সঙ্গে কথা বলে দুদকের একটি আভিযানিক দল।

এসময় দলিল প্রতি সরকার নির্ধারিত ফির চেয়ে অতিরিক্ত টাকা নেওয়ার সত্যতা পায় দুদক একই সাথে মিলে নানাভাবে সেবাগ্রহীতাদের হয়রানির প্রমাণ।

বিষয়টি নিশ্চিত করেন, দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কক্সবাজার সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপ পরিচালক গোলসান আনোয়ার।

তিনি সাংবাদিকদের জানান, অভিযান চলাকালীন ছদ্মবেশে দলিলের খরচ পদ্ধতি ও খরচ সম্পর্কে তথ্য নেয়া হয়। উপস্থিত সেবা গ্রহীতাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়,পরে গ্রহীতাদের হয়রানি এবং অনৈতিকভাবে অর্থ আদায়ের বিষয়ে সত্যতা পাওয়া যায়।

এবিষয়ে বিস্তারিত প্রতিবেদন কমিশনে দাখিলের জন্য বিভিন্ন দলিল লেখক ও সেবাগ্রহীতার সঙ্গে কথা বলে এবং অভিযোগ সংশ্লিষ্ট রেকর্ডপত্র সংগ্রহ করা হয়েছে বলে জানান তিনি।

সেবাগ্রহীতাদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, সাব-রেজিস্ট্রার মোরশেদ আলমের নিয়ন্ত্রিত সিন্ডিকেটের অনিয়ম দুর্নীতিতে অতিষ্ঠ তারা।

স্থানীয় এক ভুক্তভোগী বলেন, দলিল লেখক – মুন্সীদের মাধ্যমে মোটা অংকের কমিশন নিয়ে থাকেন সাব-রেজিস্ট্রার।